৭.৪ ওভারে তখনো ফরচুন বরিশালের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৮৬ রান। ওদিকে পড়ে গেছে ৬ উইকেট। শাহিন শাহ আফ্রিদি ফিরে যাওয়ার পর মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে জুটি বাঁধলেন আরেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার ফাহিম আশরাফ। ম্যাচে বরিশালের ভাগ্য তখনো পেণ্ডুলামের মতে দুলছে।
কিন্তু এরপর যা হলো, তাকে ঝড় বললেও কম বলা হয়। ৫.৫ ওভারেই খেলা শেষ করে দিল মাহমুদউল্লাহ–ফাহিমের তাণ্ডবে জুটি। ৭ ছক্কা আর ১ বাউন্ডারিতে ফাহিম ওই সময়ের মধ্যেই খেললেন ২১ বলে অপরাজিত ৫৪ রানের ইনিংস। চার ছক্কা আর পাঁচ বাউন্ডারিতে ২৬ বলে ৫৬ করে অপরাজিত মাহমুদউল্লাহও। দুর্বার রাজশাহীর মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীকে মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারি পার করা ছক্কায় জয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরেছেন ফাহিম।ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে তাঁর জমে ওঠা রসায়নের কথা, ‘শুরুতে আমরা ভেবেছি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে যেকোনো কিছুই ঘটতে পারে। কাজেই খুব সাধারণ পরিকল্পনা ছিল আমাদের। আমরা বড় কিছু চিন্তা না করে ২ ওভার করে ভালো করার চেষ্টা করেছি। সেভাবে এগিয়েই চেয়েছি ম্যাচটা জিততে।’উইকেটে আসার পর বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ কীভাবে তাঁকে সাহস জুগিয়েছেন, ফাহিম বলেছেন সেটাও, ‘মাহমুদ ভাই ম্যাজিক! প্রথম ৬-৭ বলে আমি মাত্র ১ রান করলাম। আমি উনাকে জিজ্ঞেস করলাম, “কী হয়েছে?” তিনি আমাকে বললেন, “তুমি শুধু টিকে থাকো।” এ রকম অভিজ্ঞ খেলোয়াড় থাকলে ব্যাপারটা ভালো। অনুপ্রাণিত হওয়া যায়। চাপ সামাল দেওয়া যায়। সব কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়।’
ফজর | ৫.২১ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৩.৪৭ মিনিট বিকাল |
মাগরিব | ৫.২৬ মিনিট সন্ধ্যা |
এশা | ৬.৪৪ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১২.৩০ মিনিট দুপুর |