| বঙ্গাব্দ
ad728
ad728

কুষ্টিয়ায় গণঅধিকার পরিষদ কতৃক শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন

রিপোর্টারের নামঃ MD MUNZURUL ISLAM
  • আপডেট টাইম : 22-02-2025 ইং
  • 22370 বার পঠিত
কুষ্টিয়ায় গণঅধিকার পরিষদ কতৃক শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন
ছবির ক্যাপশন: শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কুষ্টিয়া কালেক্টর চত্তরের শহীদ মিনারে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৫ উপলক্ষে র্যালি শেষে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন জনাব মোঃ আহসান হাবিব সহ-কর্মসূচিও নিরাপত্তা বিষয়ক সম্পাদক  গণঅধিকার পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি। আরও উপস্থিত ছিলেন মোঃ আব্দুল খালেক সাধারণ সম্পাদক, কুষ্টিয়া জেলা গণঅধিকার পরিষদ। মোঃ তৌকির আহম্মেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক, কুষ্টিয়া জেলা গণঅধিকার পরিষদ। মোঃ মিলন মালিথা - সভাপতি, শ্রমিক গণঅধিকার পরিষদ, কুষ্টিয়া জেলা শাখা। মোঃ তারিকুল ইসলাম - ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক, শ্রমিক গণঅধিকার পরিষদ, কুষ্টিয়া। মোঃ জিলহজ্জ - আহবায়ক যুব গণঅধিকার পরিষদ কুষ্টিয়া জেলা শাখা। মোঃ খন্দকার মিনহাজুল পাপ্পু- সদস্য সচিব, গণঅধিকার পরিষদ, কুষ্টিয়া। মোঃ রাজু আহমেদ কাজল- সভাপতি- শ্রমিক গণঅধিকার পরিষদ, ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া। মোঃ  রাজিজুল ইসলাম- সভাপতি, ছাত্র গণঅধিকার পরিষদ,কুষ্টিয়া। মোঃ মুরসালিন আহমেদ রাফিদ-সাংগঠনিক সম্পাদ, ছাত্র গণঅধিকার পরিষদ, কুষ্টিয়া। মোঃ হাসান আলী, সহ অর্থ সম্পাদক,গণঅধিকার পরিষদ,, ঢাকা মহানগর উত্তর। ইন্জিনিয়ার এম.এ.সাহেদ - সভাপতি পৌর- গণঅধিকার পরিষদ, দৌলতপুর উপজেলা, কুষ্টিয়া। মোঃ আমজাদ হোসেন সাধারন সম্পাদক গণঅধিকার পরিষদ, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া। মোঃ খালেতুর রহমান-সহকর্মসূচিও নিরাপত্তা বিষয়ক সম্পাদক গণঅধিকার পরিষদ, কুষ্টিয়া। এছাড়াও সংগঠনের অন্যান্য নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। 

শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্পর্কে কিছু কথা 

২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কিছু কথা 

কুষ্টিয়ায় ভাষা আন্দোলন পূর্ণাঙ্গভাবে দানা বাঁধতে থাকে ১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাস থেকে। ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দীন উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা দিলে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্র সমাজ। বিক্ষোভে শামিল হয় কুষ্টিয়ার বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।

২১ ফেব্রুয়ারি আন্দোলনের মূল দিনে সমগ্র কুষ্টিয়া জুড়ে স্বতঃস্ফূর্ত ধর্মঘট পালিত হয়। এদিন কুষ্টিয়ার সমস্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। একই সঙ্গে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দখলে। দুপুর ১২টায় বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবীতে শিক্ষার্থীদের একটি মিছিলে কুষ্টিয়া শহর প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে তারা আরবি হরফে বাংলা লেখার পরিকল্পনা প্রত্যাহারেরও দাবী জানায়। এদিন দুপুর ২টায় মাওলানা আবদুল হকের সভাপতিত্বে মিউনিসিপ্যাল স্কুল হলে একটি জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। এই জনসভায় দূর দূরান্ত থেকে অসংখ্য মানুষ যোগদান করেছিলেন। দুর্বার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানিদের কাছ থেকে অধিকার আদায় করে নেন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের আপামোর জনসাধারণ।  

ad728

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ad728
ad728
ফেসবুকে আমরা...
নামাজের সময়সূচী
জাতীয় সঙ্গীত
©সকল কিছুর স্বত্বাধিকারঃ আলোর পথ | আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ
সকল কারিগরী সহযোগিতায় অনুপম