| বঙ্গাব্দ
ad728
ad728

কুষ্টিয়ায় বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশায় কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাঁসি

রিপোর্টারের নামঃ MD MUNZURUL ISLAM
  • আপডেট টাইম : 20-04-2025 ইং
  • 43691 বার পঠিত
কুষ্টিয়ায় বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশায় কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাঁসি
ছবির ক্যাপশন: বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশায় কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাঁসি

নিজস্ব প্রতিনিধি :মোঃ মুনজুরুল ইসলাম  

মাঠে মাঠে সবুজ ধানের গাছ দোল খাচ্ছে এরই মাঝে সোনালী ধানের ছড়া উঁকি মারছে কৃষকের গোলায় যাওয়ার জন্য। কৃষকেরা সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত তার কঠোর পরিশ্রমের ফসল ঘরে তুলে নিতে। বড় ধরনের কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে কৃষকরা তাদের তৃপ্তির হাঁসি হাঁসবে এমনটি  প্রত্যাশা করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। বছরের শুরতে ধানের জমিতে পানি সেচ না পাওয়ায় কুষ্টিয়ার গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জিকে) সেচ প্রকল্পের আওতাধীন কৃষকদের বোরো ধানের যে লক্ষ্যমাত্রা তা অর্জিত হয়নি। কুষ্টিয়া জেলা জুড়ে বোরো ধানের যা আবাদ হয়েছে তাতে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। বছরের শুরুতে গঙ্গা কপোতাক্ষ (জিকে) সেচ প্রকল্পের আওতাধীন কৃষকদের পানি সেচের ব্যবস্থা থাকলে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করতো। একটু দেরি হলেও কৃষকরা বোরো মৌসুমে পানি সেচ সুবিধা পেয়েছে। এর ফলে বেঁচে গেছে কৃষকদের সেচ খরচ। একটু বিলম্ব হলেও শুষ্ক মৌসুমেও পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ করেছে গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প। এদিকে তিন মৌসুমে পানি সেচ পাওয়ায় বেড়েছে ধানের আবাদ। আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার ধানের বাম্পার ফলনের আশা কৃষি অধিদপ্তরের। আর কম খরচে এবার বোরো ধান আবাদ করে খুশি কৃষকরা। কয়েক বছর আগেও আউস ও আমন ধানের ক্ষেতে নাম মাত্র পানি পাওয়া যেত জিকে সেচ খাল থেকে। আর বোরো ধান হতো সম্পূর্ণ কৃষকদের সেচ পাম্প দিয়ে। এতে ধান উৎপাদনে বাড়তি খরচ হতো কৃষকদের। কিন্তু এ বছর তিন মৌসুমেই পানি ছিল জিকে সেচ খালে। ফলে বেড়েছে বোরো ধানচাষির সংখ্যাও।  


ad728

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ad728
ad728
ফেসবুকে আমরা...
নামাজের সময়সূচী
জাতীয় সঙ্গীত
©সকল কিছুর স্বত্বাধিকারঃ আলোর পথ | আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ
সকল কারিগরী সহযোগিতায় অনুপম