কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: মোঃ মুনজুরুল ইসলাম
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়ন পরিষদের ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের দশর চেয়ারম্যান থাকেন আড়ালে সচিব থাকেন প্রকাশ্যে দুইজনের অন্তরালে চলে নৈরাজ্য। অসহায় গরিব দুঃখী মানুষের প্রায় ৩ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন এই দুইজনে। বুধবার ( ৯ এপ্রিল) দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভুক্তভোগীরা কান্নাকাটি করছেন। ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বরতরা কোনরকম কর্ণপাত করছেন না। এখনো যেন আওয়ামী লীগের দোসরের দৌরাত্ম্য চলছে। চেয়ারম্যান সাহেবকে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে দেখা মেলে না অত্র ইউনিয়নের জনগণের। ৫ নং ধরমপুর ইউনিয়ন পরিষদ ৪২০ জন নিরিহ অসহায় সহায় সম্বলহীন খেটে খাওয়া সাধারণ জনগণ তাদের পাওনা কৃত ৩৯৬০ টাকার পরিবর্তে মাত্র ৩৩০০ টাকা প্রদান করছেন এমন অভিযোগ দিচ্ছেন ভুক্তভোগীরা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ভিডব্লিউবি কার্ডে ৩৯৬০ টাকা জমা হয় কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সচিবের যোগসাজস্যে মাত্র ৩৩০০ টাকা ফেরত দেয়া হচ্ছে। এমন অভিযোগ উঠেছেন ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে। এই অভিযোগের প্রেক্ষাপটে ভক্তভোগীরা ইউনিয়ন পরিষদে আন্দোলন করছেন তাদের জমাকৃত সমুদয় টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য। ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে আলাপ করলে তারা বলেন ব্যাংক একাউন্টে তারা ৩৩০০ টাকা জমা দিয়েছে বাঁকি টাকা বইয়ে লেখা আছে। মজার ব্যাপার হলো ইউনিয়ন পরিষদ সচিব, চেয়ারম্যানের অবর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। ইউনিয়ন পরিষদে দায়িত্বরত ব্যক্তিগণ ফেরত দিচ্ছেন মাত্র ৩৩০০ টাকা কিন্তু বই লিখে দেয়া হচ্ছে ৩৯৬০ টাকা। এ যেন দিনে দুপুরে ডাকাতি। তাই ভুক্তভোগীদের আকুল আবেদন প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ এর একটি সঠিক তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা যেন নেন। প্রশাসনের সুদৃষ্টি ফিরিয়ে দিতে পারে অসহায় দরিদ্র মানুষের সমুদয় অর্থ। গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের একটি টাকাও যেন চাটুকারিরা যেন চেটে না খেতে পারেন সেদিকে সুশীল সমাজের সুদৃষ্টি আকর্ষণ অতি জরুরী এবং এই ধরনের ফ্যাসিবাদীদের নির্মূল করা আবশ্যক।
ফজর | ৫.২১ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৩.৪৭ মিনিট বিকাল |
মাগরিব | ৫.২৬ মিনিট সন্ধ্যা |
এশা | ৬.৪৪ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১২.৩০ মিনিট দুপুর |