লন্ডনের এই বৈঠক রাজনৈতিক মেরুরেখায় একটি সম্ভাব্য মোড় নেয়, যেখানে প্রস্তুতি, সময়সীমা ও রাজনৈতিক সংস্কার নিয়ে প্রথমবারের মতো উন্মুক্তভাবে আলোচনা হয়েছে। আগামী নির্বাচনের বিষয় এবং প্রশাসনিক সংস্কারের অগ্রগতি এ বৈঠকের ভবিষ্যৎ গুরুত্ব নির্ধারণ করবে। তারেক রহমান কি জানিয়েছেন এমন আলোচনা থেকে স্পষ্ট—it’s increasingly likely যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন এপ্রিল নয়, বরং ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি ও রমজানের আগেই অনুষ্ঠিত হতে পারে। তারেক রহমান বৈঠকে অনুরোধ করেন: ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন ঘোষণার সময় না, বরং রমজানের আগে সময় এগিয়ে আনা হোক। নিউ-রিপ্লায়, ড. ইউনূস জানান, “সব প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগের সপ্তাহে নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে”—যা মূলত ফেব্রুয়ারি শেষ বা মার্চ শুরু–এর দিকে নির্দেশ করে  । Reuters আজ জানিয়েছে, বৈঠকের পর Yunus সমর্থন দিয়েছেন একটি ফেব্রুয়ারি ২০২৬ নির্বাচনের কথা, যা এপ্রিলের থেকে দুই মাস এগিয়ে এটি ফুটে এসেছে BNP মহাসচিবের বক্তব্যেও: দুই পক্ষ ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নির্বাচন নির্ধারণে একমত হয়। কি নির্বাচন এপ্রিলেই হবে? না, বৈঠকের আলোচনায় এপ্রিল নয়, বরং রমজানের আগে, অর্থাৎ ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে ঐকমত্য হয়েছে। তারেক রহমান এতে কী বলেছেন? তিনি প্রস্তাব দেন রমজানের আগে ভোট হোক; Yunus তা গ্রহণ করেছেন । BNP মহাসচিব নিশ্চিত করেছেন এতে দুই পক্ষের একমততা আছে। 

1. বৈঠকের পূর্বে ড. ইউনূস বলেছিলেন: "এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন" হতে পারে।

2. বৈঠকের সময় তারেক রহমান প্রস্তাব দেন—রমজানের আগেই।

3. বৈঠকের পর দুই পক্ষ একমত—ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্তেছে এগিয়ে আসতে পারে।

4. Reuters রিপোর্ট করে, Yunus এখন ফেব্রুয়ারি ২০২৬ নির্বাচন সায় দিয়েছেন  ।