দীর্ঘদিন ধরে পাখির ব্যবসা করে আসছিলেন তাঁরা। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাখি ধরে এনে বাসায় রাখতেন। তারপর বিভিন্ন দোকানে নিয়ে বিক্রি করতেন। আবার বাসা থেকেও চলত পাখি বেচাবিক্রি। বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইনে এভাবে পাখি ধরে খাঁচায় বন্দী ও বিক্রি করা অপরাধ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের আলকরণ এলাকার ৩ নম্বর গলির এক বাসা থেকে পাখিসহ তিনজনকে আটক করেছে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ বিভাগ।তাঁরা হলেন মো. হোসেন ওরফে মিন্টু (৪৫), তাঁর স্ত্রী রানী আক্তার (৩০) এবং সহযোগী মো. হৃদয় (৩০)। তাঁরা দীর্ঘদিন যাবৎ এই পাখি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এ সময় তাঁদের দোতলার বাসা থেকে ১৬টি টিয়া ও ৯টি শালিক উদ্ধার করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ, চট্টগ্রামের বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা দীপান্বিতা ভট্টাচার্য। দীপান্বিতা প্রথম আলোকে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আলকরণের বাসা থেকে খাঁচায় বন্দী পাখিসহ তিনজনকে আটক করা হয়। তাঁরা এ সময় পাখিগুলো নিয়ে দোকানে বিক্রি করতে যাচ্ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে। তারপর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।
ফজর | ৫.২১ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৩.৪৭ মিনিট বিকাল |
মাগরিব | ৫.২৬ মিনিট সন্ধ্যা |
এশা | ৬.৪৪ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১২.৩০ মিনিট দুপুর |