কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: মোঃ মুনজুরুল ইসলাম
শিক্ষাই শক্তি' শিক্ষাই মুক্তি প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুষ্টিয়া রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুলের পথ চলা দুই বছর। কমলমতি শিশুদের শরীর ও মনকে ভালো রাখতে সু-শিক্ষার পাশাপাশি বিদ্যালয়টি বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণীর আয়োজন করেছিলো। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠ প্রাঙ্গনে সকাল ৮টা থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন প্রবাসী কল্যান ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়ের যুগ্ম সচিব গিয়াস উদ্দিন। প্রধান অতিথি ছিলেন কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজানুর রহমান। এতে সভাপতিত্ব করেন রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফারজানা আক্তার। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোল্লা রুহুল আমীন, ঢাকা মতিঝিল রুপালি ব্যাংক পিএলসি উপ-মহা ব্যবস্থাপক রুপিয়া পারভীন, সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার সৈয়দা নাজনীন আলম, সদর উপজেলার সহকারী শিক্ষা অফিসার মোস্তফা মাহমুদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, এলজিইডি (অব:) সি.ও, স. ম. আশিকুল হক রুহুল, কুষ্টিয়া এক্সাম কেয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাহাবুদ্দীন শেখ, কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ইনস্ট্রাক্টর (নন-টেক) ইংরেজি বিভাগের মুহা: ইমতিয়াজ সুলতান, রসায়ন বিভাগের ইমন আলী ও কম্পিউটার বিভাগের আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ ইনসি সিমেন্ট এরিয়া ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম, কুমারখালি উপজেলা চাঁদপুর ইউপির প্রশাসনিক কর্মকর্তা মিজানুর রহমান এবং কানিজ সুলতানা সহ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মচারী ও অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সার্বিক সঞ্চালনা করেন উক্ত বিদ্যালয়ের শিক্ষক মেহেদী হাসান।
এসময় অনুষ্ঠানের উদ্বোধক যুগ্ম সচিব গিয়াস উদ্দিন বলেন, ভিন্নভাবে সক্ষম শিশুসহ একীভূত কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী সব শিক্ষার্থীর উন্নতি ও অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি সুন্দর সমাজ গঠনে সবার সহযোগিতার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন। তিনি আরো বলেন, যেকোনো সফলতা অর্জনের জন্য সাহস ও সংকল্পের প্রয়োজন। আজকের এই কমলমতি শিক্ষার্থী আগামী দিনের ভবিষ্যৎ।
প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজানুর রহমান বলেন, খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশ ঘটে। ক্রীড়া উপহার দেয় সুস্থ দেহ। আমাদের শিক্ষাচর্থীকে মনে রাখতে হবে খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক চর্চা যদি একসঙ্গে করতে পারে তাহলে ভবিষ্যতে এই ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা জাতি গঠনে বড় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
ফজর | ৫.২১ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৩.৪৭ মিনিট বিকাল |
মাগরিব | ৫.২৬ মিনিট সন্ধ্যা |
এশা | ৬.৪৪ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১২.৩০ মিনিট দুপুর |